Mobile Menu

১. প্রারম্ভ

মোজাদ্দেদে জামান হযরত আবু বকর সিদ্দিকী আল-কোরায়েশী (রহঃ)-এর সিলসিলার আলেম খলিফা ভক্ত ও মুরিদদের প্রতি লক্ষ্য করে ৯০-এর দশকে যে বক্তব্য রেখেছিলেন

২. সীমার সীমানা ও আরাধ্যের উপলব্ধি

প্রশ্ন: আমাদের এই যে ধর্মগ্রন্থ স্বয়ং আল্লাহ্ যাকে স্পষ্ট কিতাব বলেছেন, সে পবিত্র গ্রন্থে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে বারণ করা হয়েছে। কারণ আল্লাহ্ সীমা লংঘনকারীকে পছন্দ করেন না। এই সীমা লংঘনের ব্যাপারটা ঠিক বুঝি না?

৩. স্বতঃসিদ্ধ সূত্র এবং সিদ্ধির পূর্বশর্ত

প্রশ্ন: আমাদের সমাজে কিছু শিক্ষিত লোক আছেন যারা আল্লাহর অস্তিত্ব বিশ্বাস করেন না – রাসুলে পাক (সঃ)-কে মানেন না। কিন্তু এরা নামে মুসলমান, সামাজিকতা রক্ষার জন্য টুপি মাথায় ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে থাকেন।

৪. আমিত্বের বিড়ম্বনা এবং আধ্যাত্মিক সাধনার শর্তাবলী

প্রশ্ন: প্রত্যেক শাস্ত্রেই একটা কথা জোর দিয়ে বলেন ‘নিজেকে জান’। খ্রিষ্টানরা বলে ‘Know Thyself’ হিন্দুরা বলে, ‘আত্মানং বিদ্ধি’। এ কথার অর্থ কি? আমরা তো সবাই নিজেকে নিজে চিনি, সুতরাং এর বাইরে নিজেকে জানার প্রয়োজন কি?

৬. ক্ষুদ্র আমির বিসর্জন ও বৃহৎ আমির আবাহন

প্রশ্ন: আল্লাহর হুকুম ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না, একথা যদি সত্য হয় তাহলে মানুষ তার পাপের জন্য দোজখে যাবে কেন? ‘যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ’। এ মারফতি গানটি তো আপনি নিশ্চয়ই শুনেছেন।

৮. আলো অন্ধকারের নাট্যকার এবং পালাগানের কুশীলব

প্রশ্ন: আচ্ছা আল্লাহতায়ালা কোরআনে বলেছেন, তিনি সৃষ্টির সর্বত্র বিরাজমান। সৃষ্টির সবকিছুই তিনি ধারণ করে আছেন। যদি তাই হয় তাহলে শয়তানও তাঁরই সৃষ্টি, সব মঙ্গলও তাঁরই মধ্যে বিরাজমান। শয়তান তাঁরই কাছ থেকে শক্তি পেয়েছে মানুষকে বিপথগামী করার।

৯. আল্লাহর রজ্জু এবং ধ্বংসের আগুন

প্রশ্ন: গত জুমআর তাকরিরে আপনি অত্যন্ত উত্তেজিত কণ্ঠে দেশের বর্তমান পরিস্থিতির উপর মন্তব্য করেছেন। এ প্রসঙ্গে হযরত আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত একটি হাদিস আপনি উদ্ধৃত করেছেন।